
কুমিল্লার
কাগজ জন্মলগ্ন থেকে কুমিল্লার গণমানুষের দর্পণ হিসেবে কাজ করছে। কুমিল্লার
সাথে সর্ম্পক আছে অথচ ‘কুমিল্লার কাগজ’ পড়েননি এমন সচেতন নাগরিকের সংখ্যা
খুবই কম। এমন ও অনেকে আছেন যার সকালটা পরিপূর্ণতা লাভ করে এ পত্রিকার
‘অনলাইন’ কিংবা মুদ্রিত কপি পড়ার মাধ্যমে। কুমিল্লার কাগজে নিজের খবর, ছবি
ছাপানো মানে হচ্ছে নিজেকে নিয়ে গৌরব করার মতো একটি বিষয়।
‘কুমিল্লার
কাগজ’ গণমানুষের তথা উপরতলার বাসিন্দা থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ
পর্যন্ত সকলের কথা বলে। সবশেষ ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর আপডেট পাওয়ার জন্য আমরা
নজর রাখি এ পত্রিকার সংবাদে। এ পত্রিকায় রয়েছে এক ঝাঁক নিবেদিত প্রাণ
সংবাদকর্মী। যারা চাকুরির অংশ হিসেবে নয় হৃদয়ের অনুভুতিকে ধারণ করে খবর
সংগ্রহের পেছনে সময় ব্যয় করেন। তারা ঘটনাস্থলে যান, ঘটনার সাথে সংযুক্ত
অংশীজনদের সাথে কথা বলেন, খুটে খুটে পেছনের খবরসহ সার্বিক খবরের নির্যাস
তুলে নিয়ে আসেন। আর এ সংবাদের খুটিনাটি সম্পাদনার টেবিল ঘুরে আরো বেশি
আকষর্ণীয় রুপে পাঠকের কাছে পৌঁছে যায়।
কুমিল্লার পরিবেশ, ক্রীড়া,
সংস্থা, শিক্ষা, শাসন ব্যবস্থা, নিরাপত্তা সহ সকল খাতের টেকসই উন্নয়নে
‘কুমিল্লার কাগজ’ খবরা খবর ছাপিয়ে, কলাম লেখনির মাধ্যমে ভূমিকা রেখে চলেছে।
ঝকঝকে অক্ষরে ছাপানো গুণগত লেখনির ঝলমলে পত্রিকা ‘কুমিল্লার কাগজ’ দিনে
দিনে হয়ে উঠেছে ‘আমাদের সবার প্রিয় দৈনিক’।
‘কুমিল্লার কাগজ’ এর শুভ
জন্মদিনে এর সম্পাদক, সংবাদকর্মী ও সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য রইলো শুভকামনা।
আগামী’র পথচলা আরো বেশী সুন্দর হোক এ প্রত্যাশা করি।
লেখকঃ পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে কর্মরত।
