মঙ্গলবার ১৫ জুলাই ২০২৫
৩১ আষাঢ় ১৪৩২
নৃশংস অপরাধ ঘটছে,উৎপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫, ১:১০ এএম আপডেট: ১৫.০৭.২০২৫ ১:৪৬ এএম |


 নৃশংস অপরাধ ঘটছে,উৎপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে দেশে কিশোর আন্দোলন নেই; আছে কিশোর গ্যাং। বিপথগামী কিশোররা দলবদ্ধ হয়, ছিনতাই, খুনখারাবি, ধর্ষণ ইত্যাদি করে। তাদের অবরুদ্ধ বীরত্ব অপরাধের অন্ধকার গলি-ঘুপচি দিয়ে প্রকাশের পথ খুঁজে বেড়ায়। একাত্তরে এই কিশোররাই মুক্তিযুদ্ধ করেছে; তাদের কাছে সশস্ত্র ও প্রশিক্ষিত এবং ভয়াবহ রকমের হিংস্র পাকিস্তানি হানাদাররা হার মেনেছে; এখন যুদ্ধ নেই, তারা তাই প্ররোচিত হচ্ছে অপরাধে। এটাকেও তারা যুদ্ধই মনে করে, তবে কার বিরুদ্ধে লড়ছে সেটা খেয়াল করার মতো বোধ তাদের নেই।...
দেশজুড়ে হিংস্রতার ঘটনার যেমন তেমনি আত্মহত্যার সংখ্যাও বাড়ছে। মানুষ এমনি এমনি আত্মহত্যা করে না; করতে বাধ্য হয়, প্রধানত নিঃসঙ্গতা ও হতাশা থেকে। জীবনের বোঝা বহন থেকে অব্যাহতির একমাত্র পথ যখন মনে হয় জীবনকে শেষ করে দেওয়া তখনই মানুষ ওই পথ ধরে। সরকারি জরিপই বলছে, ২০২২-২৩ সময়কালে দেশে গড়ে প্রতিদিন ৫৬ জন মানুষ আত্মহত্যা করেছে। ওই জরিপই জানাচ্ছে যে, সড়ক দুর্ঘটনার পরই সর্বাধিক সংখ্যক মৃত্যু ঘটেছে আত্মহত্যায়। মৃত্যু তরুণদের মধ্যেই এবং এবং গ্রামেই বেশি। গ্রামে আত্মহত্যার আধিক্যের কারণ কর্মসংস্থানের অভাব। গাজীপুরের শ্রীপুর এলকায় ‘‘স্ত্রীকে ফোনে রেখে ‘বিদায়’ বলে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ যুবকের”।
তবে আত্মহত্যা শহরেও কম নয়। এবং বয়স্করাও নিজেদের হত্যা করেন বৈকি। একজন সাবেক অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাটর্নি জেনারেলের লাশ পাওয়া গিয়েছিল রাজধানীতে তার নিজের বাসায়, কলাবাগানে। তার স্ত্রী একটি বেসরকারি হাসপাতালে কাজ করেন; ঘটনার সময় তিনি বাসায় ছিলেন না। অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাটর্নি জেনারেল সম্প্রতি চাকরি হারিয়েছেন; কাজের খোঁজে রোজই তিনি আদালতপাড়ায় যেতেন, কিন্তু সম্মানজনক কাজ পেতেন না। হতাশা থেকে প্রাণহানি ঘটিয়েছেন। একই দিনের খবর, কাছেরই একটি এলাকা, চকবাজারে। একাকী থাকত এক তরুণী, কাজ করত বিউটি পার্লারে বিউটিশিয়ান হিসেবে; সেও ফাঁসি দিয়েছে, নিজেই নিজেকে। আত্মহত্যার সংখ্যা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে কম নয়, তবে সবচেয়ে বেশি ঘটে নাকি বাংলাদেশেই। আঁচল ফাউন্ডেশনের জরিপ বলছে, বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে শতকরা ৮০ জনই হতাশায় ভোগে। 
জীবিকার সন্ধানে সৌদি আরব গিয়েছিলেন ভৈরবের হান্নান মিয়া। ঘরে তার তিন মেয়ে, দুই ছেলে। বড় মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন; আরও চার সন্তানের ভরণপোষণ ও শিক্ষার দায়িত্ব রয়েছে; দুই মেয়ের বিয়ে দিতে হবে, ছেলেটারও বয়স বাড়ছে; গিয়েছিলেন তাই সৌদিতে। বছরখানেক আগে। প্রথম দিকে ভালোই ছিলেন, কাজে মনোযোগ ছিল; কিন্তু পরের দিকে তাকে বিষণ্নতায় পায়। দেশে ফেরার কথা ভাবতেন। কিন্তু দেশে ফিরে কী করবেন সে প্রশ্ন তো ছিলই, এমনকি ফেরার জন্য টিকিট কেনার পয়সাও ছিল না হাতে। জীবনের ভার বইতে না পেরে মৃত্যুর পথ বেছে নিয়েছেন। নিজেকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছেন, সৌদি আরবের এক পার্কে। ফাঁসি যদি কারও প্রাপ্য হয় তবে সেটা তো ব্যক্তির নয়, সেই ব্যবস্থাই মানুষকে যে দিশেহারা করছে। বাঁচতে দিচ্ছে না। কিন্তু ব্যবস্থা তো দিব্যি করে খাচ্ছে; প্রাণ হারাচ্ছে এবং প্রাণ দিচ্ছে অসহায় মানুষ। 
বিশেষভাবে বিপন্ন এখন নারী ও কন্যাশিশুরা। এবারকার গণ-অভ্যুত্থানে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ ছিল ব্যাপক। এবং সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল মেয়েদের অংশগ্রহণ। এমন বিপুল সংখ্যক মেয়ের অবিচলিত অংশগ্রহণ আগের কোনো আন্দোলনে দেখা যায়নি। অথচ আন্দোলনের শেষে এখন দেখা যাচ্ছে ওপরভাসা হলেও কিছু কিছু রদবল ঘটেছে ঠিকই, কিন্তু নারী নির্যাতন কমে তো না-ই, বরঞ্চ বৃদ্ধি পেয়েছে। মেয়েরা নিরাপদে নেই। সড়কে নেই, গৃহেও নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটা একজন ছাত্রীকে হেনস্তা করার ঘটনা পত্রিকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ ভালোরকমের চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছিল।
 কোনো বড় মাপের ঘটনা নয়; হামেশাই ঘটে থাকে; মানুষ শুনেও শোনে না। তবে ওই ঘটনা মানুষকে নাড়া দিয়েছে, একাধিক কারণে। প্রথমত, এটি ঘটল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, যেটি সব গণ-আন্দোলনের সূচনাবিন্দু হিসেবে কাজ করে এবং এবারের অভ্যুত্থানে তো ছিল একেবারে প্রাণকেন্দ্রে; এবং সে অভ্যুত্থান অমন সর্বজনীন রূপ নিত না মেয়েরা যদি এগিয়ে না আসত। দ্বিতীয়ত, নারী হেনস্তাকরণ ঘটিয়েছে যে ব্যক্তি, সে ওই বিশ্ববিদ্যালয়েরই একজন নিম্ন বেতনভুক কর্মচারী। তৃতীয়ত, উত্ত্যক্তকারীকে থানা থেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার জন্য তৌহিদি জনতা নামে একটি গোষ্ঠীর থানায় গিয়ে উপস্থিত হওয়া; এবং উত্ত্যক্তকারীর জামিনে ছাড়া পাওয়া। মেয়েটি সাহসী; বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে সে নালিশ করে, কর্তৃপক্ষ পুলিশে খবর দেয়, দুর্বৃত্তকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। 
তার পর থানায় তার সমর্থক কিছু লোকের উপস্থিতি। ঘটনা। দুর্বৃত্তটির আপত্তি ছিল মেয়েটির গায়ে যথাযথ রূপে ওড়না না থাকা নিয়ে। মূল প্রশ্নটা কিন্তু একেবারেই মৌলিক; সেটা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের অত্যন্ত ছোট মাপের একজন কর্মচারী হয়ে লোকটি অত বড় একটা সাহস পেল কোথা থেকে? জবাবটা কিন্তু সোজা; পেয়েছে পিতৃতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে। এ ব্যবস্থা যেকোনো পুরুষকে একজন নারীর, তা তিনি যে মর্যাদারই হোন না কেন, অধিক ক্ষমতাবান ভাবার অনুপ্রেরণা জোগায়, এমনকি ওই ভাবনাকে সমর্থনও করে। 
সমাজজুড়ে এখন ভয়াবহতা বিরাজ করছে। আতঙ্কে রয়েছে মানুষ। জরিপ বলছে, সহিংসতার যারা শিকার হন তাদের মধ্যে শতকরা ৭০ জনই নারী ও শিশু। বাংলাদেশের মানুষ সুখে নেই। কয়েক বছর ধরে সুখের মাপে বিশ্বের দেশগুলোর অবস্থান বিষয়ে জাতিসংঘের একটি সংস্থার বার্ষিক জরিপের যে তালিকা বের হচ্ছে তাতে দেখা যাচ্ছে যে, চার বছর ধরে বাংলাদেশের অবস্থান ক্রমাগত নামছেই, আগের বছরের তুলনায় এ বছর নেমেছে ৫ ধাপ, যার দরুন বাংলাদেশের অবস্থান এখন ১৪৭টি দেশের মধ্যে ১৩৪ নম্বরে। ইকোনমিস্ট পত্রিকার এক জরিপ বলছে যে, বৈশ্বিক গণতান্ত্রিক সূচকেও বাংলাদেশের অবনতি ঘটেছে ২০ ধাপ। সুখ এবং গণতন্ত্র পরস্পরের আত্মীয় বৈকি।
ধর্ষণ জিনিসটা আগে ছিল না এমন নয়। ছিল; তবে সীমিত পরিমাণে। গণধর্ষণ এবং শিশু ধর্ষণের খবর পাওয়া যেত না। একাত্তরে হারামি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীই বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নির্বিচারে ধর্ষণ ও গণধর্ষণের কাজ শুরু করে। মার খেয়ে এবং লেজগুটিয়ে তারা পালিয়েছে; কিন্তু গণধর্ষণ থামেনি; বরঞ্চ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। মহামারিই বলা যায়। সঙ্গে ঘটছে শিশুধর্ষণ, আগে যা অকল্পনীয় ছিল। 
ফেসবুকে পরিচয় কেমন বিপজ্জনক হতে পারে তার নমুনা তো অহরহই পাওয়া যায়। ফেসবুকে পরিচয় নারায়ণগঞ্জের এক মেয়ের সঙ্গে এক যুবকের। যুবকটি তাকে প্রতিশ্রুতি দেয় মালেশিয়ার ভিসা পাইয়ে দেবে। সে জন্য মেয়েটি সরল বিশ্বাসে যুবকটিকে ১ লাখ টাকাও দেয়। কিন্তু ভিসা সে পায়নি। পাচ্ছে না দেখে সে তাগাদা দেয়। যুবকটি তাকে ঢাকার এক হোটেলে এসে টাকা নিয়ে যেতে বলে। শেওড়াপাড়ার এক হোটেলে মেয়েটি আসে। পরের ঘটনা তাকে সেখানে আটক করে ৮-১০ জন মিলে ধর্ষণ করার।
পুলিশের কমিশনার বলেছেন, ধর্ষণ শব্দটি তিনি পছন্দ করেন না, ধর্ষণের বদলে নারী নির্যাতনের মতো ভদ্র শব্দ ব্যবহারের অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি, গণমাধ্যমকে। ধর্ষণ শব্দটি অবশ্যই বিশ্রী, কিন্তু বাস্তবতা যে শব্দের চেয়েও ভয়ংকর, সেটা তিনি অস্বীকার করবেন কী করে? করতে পারেননি। বরং ধর্ষণ শব্দটি ব্যবহার করায় আপত্তি জানানোর জন্য পাবলিকের কাছে তাকে ক্ষমা চাইতে হয়েছে। সত্য এটাই যে, ধর্ষণের ভয়ংকরতাকে ভদ্র কোনো শব্দ দিয়ে আড়াল করা যাবে না; তার নিষ্ঠুরতা ও পরিমাণ বৃদ্ধিকেও ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রেখে কমানো সম্ভব নয়। কেবল ধর্ষণ নয়, বলৎকারও চলছে। মাদ্রাসার শিক্ষক ধরা পড়ছেন বলৎকারের অভিযোগে। মাদ্রাসার ব্যবস্থাপকও ওই কাজ করছেন। 
এসবের কারণ কী? বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, প্রথম কারণ পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থা। এ ব্যবস্থায় পুরুষ মাত্রেই ভাবতে প্ররোচিত হয় যে সে কর্তা; জন্মগতভাবেই নারী, কন্যাশিশু, এমনকি পুরুষশিশুর ওপর কর্তৃত্ব করার অধিকার তার রয়েছে। সেই কর্তৃত্বের স্থূলতম প্রকাশ ধর্ষণ। কিন্তু কেবল কর্তৃত্ব তো নয়, পুঁজিবাদী ব্যবস্থা ভোগলিপ্সাকেও সযত্নে লালন-পালন করে। ভোগেই সর্বসুখ, ভোগেই জীবন- এ বোধকে সজীব রাখার ব্যাপারে পুঁজিবাদ সক্রিয় থাকে। দ্বিতীয়ত, পুঁজিবাদী ব্যবস্থা স্বৈরাচারী ও হিংস্র এবং সেসব যে কেমন হতে পারে তার প্রমাণ তো প্রতিনিয়তই পাওয়া যায়, খুব পরিষ্কারভাবেই পাওয়া যায় রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক কর্তৃপক্ষের আচার-আচারণে। ওই স্বৈরাচার ও হিংস্রতা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে এবং অনুকরণীয় ও প্রতিপালনীয় আদর্শ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধর্ষণ ওই কাজেরই একটি বটে।
 দেশে কিশোর আন্দোলন নেই; আছে কিশোর গ্যাং। বিপথগামী কিশোররা দলবদ্ধ হয়, ছিনতাই, খুনখারাবি, ধর্ষণ ইত্যাদি করে। তাদের অবরুদ্ধ বীরত্ব অপরাধের অন্ধকার গলি-ঘুপচি দিয়ে প্রকাশের পথ খুঁজে বেড়ায়। একাত্তরে এই কিশোররাই মুক্তিযুদ্ধ করেছে; তাদের কাছে সশস্ত্র ও প্রশিক্ষিত এবং ভয়াবহ রকমের হিংস্র পাকিস্তানি হানাদাররা হার মেনেছে; এখন যুদ্ধ নেই, তারা তাই প্ররোচিত হচ্ছে অপরাধে। এটাকেও তারা যুদ্ধই মনে করে, তবে কার বিরুদ্ধে লড়ছে সেটা খেয়াল করার মতো বোধ তাদের নেই। শত্রুকে চিহ্নিত করতে পারলে তারুণ্য যে কেমন দুর্বার হতে পারে তার প্রমাণ তো জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানেই পাওয়া গেছে। অভ্যুত্থানে নারী-পুরুষে কোনো ভেদাভেদ ছিল না; কিন্তু তার বাইরে সেটা ঠিকই ছিল এবং অভ্যুত্থান শেষে সেই ব্যবধান সবেগে উত্থিত হয়েছে। 
ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনি, বিচারিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সব ধরনের প্রতিরোধই গড়ে তোলা অত্যাবশ্যক; কিন্তু এটা ভুললে চলবে না যে, অপরাধের উৎস হচ্ছে ব্যক্তিমালিকানায় স্থির বিশ্বাসী পুঁজিবাদী উন্নয়ন; তাকে বিদায় না করতে পারলে পীড়ন থেকে আমাদের মুক্তি নেই; সংস্কার ও প্রতিরোধকে তাই নিয়ে যেতে হবে সামাজিক বিপ্লবের অভিমুখে। সমাজবিপ্লব ঘটেনি বলেই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ কেবল যে অসমাপ্তই রয়ে গেছে তা নয়, তার অর্জনগুলোর অধিকাংশই ধূলিসাৎ হয়েছে; এবং সে জায়গায় আগের চেয়েও জঘন্য সব অপরাধ ঘটছে, উৎপীড়ন বৃদ্ধি পেয়েছে।
লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়












http://www.comillarkagoj.com/ad/1752266977.jpg
সর্বশেষ সংবাদ
মসজিদের ভেতর অবরুদ্ধ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের অধ্যক্ষ
কুমিল্লায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
এসএসসিতে ১২৬৪ নম্বর পেয়ে বোর্ড সেরা কুমিল্লার অনামিকা
কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে নির্মিত হচ্ছে 'জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ'
দাউদকান্দি ছেলেকে অপহরণের খবর শুনে বাবার মৃত্যু
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২৬৪ নম্বর পেয়ে বোর্ড সেরা কুমিল্লার অনামিকা
দাউদকান্দিতে ছেলেকে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়: বাবার মৃত্যু
কুমিল্লায় জুলাই শহীদদের স্মরণে নির্মিত হচ্ছে 'জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ'
বাখরাবাদ সিবিএ নেতা মালেক গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলা বেড়েছে কুমিল্লায়, হত্যাকাণ্ড কমে জুনে দাঁড়িয়েছে ৬টিতে
Follow Us
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ আবুল কাশেম হৃদয় (আবুল কাশেম হৃদয়)
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ১২২ অধ্যক্ষ আবদুর রউফ ভবন, কুমিল্লা টাউন হল গেইটের বিপরিতে, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা ৩৫০০। বাংলাদেশ।
ফোন +৮৮ ০৮১ ৬৭১১৯, +৮৮০ ১৭১১ ১৫২ ৪৪৩, +৮৮ ০১৭১১ ৯৯৭৯৬৯, +৮৮ ০১৯৭৯ ১৫২৪৪৩, ই মেইল: newscomillarkagoj@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, কুমিল্লার কাগজ ২০০৪ - ২০২২