কবি কুলসুম আক্তার সুমীর চতুর্থ
কাব্য‘নৈঃশব্দের ফুল’। সোমবার রাতে বইটির পাঠ উন্মোচন করা হয়েছে কুমিল্লা
নগরীর ‘জোড়া শালিক’ প্রকাশনীর কার্যালয়ে। এতে কথা বলেন ভিক্টোরিয়া কলেজের
বাংলা বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মো. গোলাম মোস্তফা, রবীন্দ্র গবেষক প্রবীর
বিকাশ সরকার, অধ্যাপক ড. উত্তম কুমার মজুমদার, নজরুল গবেষক পিযুষ কুমার
ভট্টাচার্য, অধ্যাপক রীতা সরকার, অধ্যাপক মিণ্টু কর্মকার, অধ্যাপক বহ্নি
শিখা, সহকারি অধ্যাপক অর্পিতা বাঁধন শিখা, অধ্যক্ষ রনজিত দাস,অধ্যক্ষ
নার্গিস খান, অধ্যাপক রতন ভৌমিক প্রণয়, বইটির প্রচ্ছদ শিল্পী রানা
হাসান,কথাসাহিত্যিক গাজী মোহাম্মদ ইউনুস, লেখক সর্দার মোজাম্মেল, সাংবাদিক
মহিউদ্দিন মোল্লা, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আবুল কাসেম, ঠাকুর জিয়া উদ্দিন,
‘জোড়া শালিক’র প্রধান হুমায়ুন কবির, আইনজীবী সুলতান আহমেদ, স্বর্ণকমল নন্দী
পলাশ, আনোয়ার হোসেন, চিত্রগ্রাহক শ্যামল বড়ুুয়া ববি, জোড়া শালিক’র
স্বত্ত্বাধিকারি কবি হালিম আবদুল্লাহ, কবির পরিবারের সদস্য সমাজকর্মী
সাফায়েত মজুমদার,আবু ইউসুফ,সফিউল্লাহ মজুমদার, মনির হোসেন তালুকদার, ওয়াসিফ
ইসলাম,আশিকুল ইসলাম ও তাহসিন মজুমদার।
বক্তারা বলেন, সুমী সহজ ভাষায়
শব্দের মালা গেঁথেছেন। যা পাঠকরা সহজে গ্রহণ করতে পারবেন। তিনি বইটিতে
সমাজ,দেশ,পৃথিবীর নানা অনিয়ম অসঙ্গতি ও প্রেমের কথা বলেছেন। তিনি সুন্দর
পৃথিবী নির্মাণের আহবান জানিয়েছেন। তার এই কাব্যপ্রেমের ফুল প্রতিনিয়তই
ফুটতে থাকুক সৌরভের বহর নিয়ে।
কুলসুম আক্তার সুমী বলেন, ঔপন্যাসিক
হুমায়ুন আজাদ যেমন ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবেন বলে ভেবেছেন, তেমনই ছোট্ট
কিছুর জন্য প্রতিনিয়ত বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখি। ছোট্ট আনন্দ, ছোট্ট
প্রাপ্তি আমাকে আপ্লুত করে সীমাহীন। তার একটি পদক্ষেপ এই প্রকাশনা। আনন্দের
জন্য লিখি। পাঠকের মনে দাগ কাটলে আনন্দের পরিমাণ বেড়ে যাবে।