চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি: কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে উপজেলা জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে নির্বাচনী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 
শনিবার (২৮ জুন) বিকেলে হোটেল ডলি রিসোর্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ চৌধুরী পাশার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা খবির আহমেদ মজুমদার, উপজেলা জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতি জাকির হোসেন জিকির, সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুল হক পাটোয়ারী। উপজেলা যুব সংহতির সভাপতি কাজী শহীদের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কাশিনগর ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির নেতা হারুন মেম্বার, ঘোলপাশা ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির আহবায়ক জামাল হোসেন মেম্বার, মুন্সিরহাট ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির আহবায়ক আবদুল মালেক, সদস্য সচিব নুরুল ইসলাম নুরু, সদস্য আবুল কাশেম, কনকাপৈত ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির আহবায়ক জাফর আহমেদ, চিওড়া ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির আহবায়ক হাজী রুহুল আমিন, আলকরা ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির আহবায়ক জহিরুল ইসলাম জহির, সদস্য সচিব আবুল কালাম আজাদ বাবুল, গুনবতী ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির আহবায়ক জানে আলম দোভাষী, সদস্য সচিব নিজাম উদ্দিন, মুন্সিরহাট ইউনিয়ন যুব সংহতির সভাপতি নবী হোসেন নবী, শ্রীপুর ইউনিয়ন যুব সংহতির সভাপতি ব্যবসায়ী আবুল কাশেম। 
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবসংহতির নেতা মোকছদের রহমান, একরামুল হক, আবদুল মমিন, ছাত্রসমাজের নেতা মোবারক হোসেন, সদস্য খবির আহমেদ, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। 
বক্তারা বলেন, ২০১৩ সালে মরহুম কাজী জাফর আহমেদ বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার হাতে ফুল দিয়ে ২০ দলীয় জোটে যোগদান করেন। গত ১২ বছর জাতীয় পার্টি(কাজী জাফর) এই জোটে থাকা কালীন হামলা মামলা নির্যাতিত হয়ে এখনো অনেক নেতা কর্মী আহত হয়ে বাড়িতে অবস্থান করছে। বিএনপি জোটে অন্তর্ভুক্ত হয়ে আন্দোলন করার কারণে আমাদের পার্টির মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকনকে পেচিস সরকার অমানবিক অত্যাচার নির্যাতন করেছেন। সে সময় মহাসচিব তার মাথায় ১৫-২০ টি সেলাই নিয়ে কয়েক মাস যাবত শেখ হাসিনা সরকারের ভয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কাজী জাফরের স্মৃতি ধরে রাখতে হলে আগামী নির্বাচনে বিএনপি দলীয় জোট থেকে আমাদের নেতা কাজী নাহিদকে প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই।