শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪
১২ শ্রাবণ ১৪৩১
মেসি-ইফেক্ট: মায়ামির এ বছরের সম্ভাব্য আয় ২০ কোটি ডলার
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪, ১২:২০ এএম |





স্বপ্নের মতো সময় পার করছে ইন্টার মায়ামি। এক বছরের কম সময়ের মধ্যে মাঠ ও মাঠের বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল পরাশক্তিতে পরিণত হয়েছে ক্লাবটি। গত বছরের জুনে লিওনেল মেসির আগমনের ঘোষণার পরই শুরু হয় ইন্টার মায়ামির বদলে যাওয়া। ‘মেসি-ম্যানিয়া’ কেবল শুধু মায়ামিকেই নয়, বদলে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল-জগৎকেও।
দর্শকদের আগ্রহ বাড়ার পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবেও এখন শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছেছে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ক্লাবগুলো। তবে সবচেয়ে বেশি লাভ হচ্ছে মেসির ক্লাব মায়ামির। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি কীভাবে ইন্টার মায়ামির ফুটবল-বাণিজ্যের চিত্র বদলে দিয়েছে, তা নিয়ে সম্প্রতি কথা বলেছেন ক্লাবটির জেনারেল ডিরেক্টর হাভিয়ের আসেনসি। তিনি জানিয়েছেন, মেসির আগমন ক্লাবের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করেছে এবং চলতি বছর ক্লাবটি প্রায় ২০ কোটি ডলারের ‘টার্নওভার’ (আয়) করবে।
আসেনসি বলেছেন, ‘মেসি আসার পর আমাদের প্রত্যাশিত আয় ৬ কোটি ডলার থেকে বেড়ে এখন ১২ কোটি ৫০ লাখ থেকে ১৩ কোটি ডলারে পৌঁছে গেছে। এ বছর আশা করি আমরা ২০ কোটি ডলারের বেশি আয় করতে পারব।’
মেসির আসার পর দর্শকদের পাশাপাশি পৃষ্ঠপোষকদের আগ্রহের কেন্দ্রেও এখন মায়ামি। এরই মধ্যে অ্যাপল, অ্যাডিডাস, হেনিক্যান, রয়্যাল ক্যারিবিয়ানসহ বেশ কিছু বিশ্বখ্যাত আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে চুক্তি করেছে ক্লাবটি। সাম্প্রতিক সময়ে আরেকটি বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান ভিসাও যুক্ত হয়েছে মায়ামির সঙ্গে। আসেনসি বলেছেন, ‘আমরা সেই অংশীদারদের খুঁজছি, যারা আমাদের অন্য আরেকটি স্তরে নিয়ে যাবে। যেখানে নিশ্চিতভাবে রয়্যাল ক্যারিবিয়ান এবং জেপি মরগান চেজের মতো প্রতিষ্ঠানও আছে।’
মেসির আসার পর ফোর্ট লডারডেল এমএলএসের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলে ফেলেছে বলেও জানিয়েছেন আসেনসি। ব্যাপারটিকে তিনি মেসির মতো তারকার শক্তি হিসেবেই দেখছেন। এ ছাড়া মেসির আগমনের পর মায়ামির টিকিট বিক্রি, মার্চেন্ডাইজিংসহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও আমূল পরিবর্তন এসেছে।
শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, আয়ে ইন্টার মায়ামি এখন ইউরোপিয়ান ক্লাবগুলোকেও টেক্কা দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আসেনসিও, ‘আমি বার্সেলোনায় ১১ বছর ছিলাম। আমি সেখানে প্রধান বাণিজ্যিক অফিসার হিসেবে কাজ করেছি। লিও (মেসি) যখন খেলোয়াড় হিসেবে ছিল, তখনো আমি সেখানে ছিলাম। ইন্টার মায়ামি প্রাক্-মৌসুম সফরে যে আয় করেছে, তা পেশাদার ফুটবল ক্লাব যে আয় করে, তার চেয়ে বেশি। এখানে বেশ কিছু নির্ণায়ক আছে। যেমন ইউরোপের বড় ক্লাবগুলো একই সময়ে সফর করে, যেটা হচ্ছে গ্রীষ্মে। আমরা সেটা করতে পারি জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে, যখন অন্যরা করতে পারে না। লিও নিশ্চিতভাবেই এখানে গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাপার। মেসি না থাকলে আমরা এখন যে আলাপ করছি, তারও কোনো অস্তিত্ব থাকত না।’












সর্বশেষ সংবাদ
শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলিনি
অপরাধীদের খুঁজে বের করে বিচারের মুখোমুখি করুন : প্রধানমন্ত্রী
গ্রেপ্তার বাড়ছে কুমিল্লায়
চিরচেনা রূপে অর্থনীতির লাইফলাইন ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
আহতদের চিকিৎসা ও রোজগারের ব্যবস্থা করবে সরকার
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
কুমিল্লায় আট মামলায় গ্রেপ্তার দেড় শতাধিক
আবু সাঈদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
অফিসে হামলার সময় চেয়ে চেয়ে দেখলেন: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
আন্দালিভ রহমান পার্থ ৫ দিনের রিমান্ডে
Follow Us
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ আবুল কাশেম হৃদয় (আবুল কাশেম হৃদয়)
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ১২২ অধ্যক্ষ আবদুর রউফ ভবন, কুমিল্লা টাউন হল গেইটের বিপরিতে, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা ৩৫০০। বাংলাদেশ।
ফোন +৮৮ ০৮১ ৬৭১১৯, +৮৮০ ১৭১১ ১৫২ ৪৪৩, +৮৮ ০১৭১১ ৯৯৭৯৬৯, +৮৮ ০১৯৭৯ ১৫২৪৪৩, ই মেইল: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, কুমিল্লার কাগজ ২০০৪ - ২০২২ | Developed By: i2soft