রাফায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৯২
|
রাফায় একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলসহ বেশ কিছু স্থানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর রাতভর হামলায় কমপক্ষে ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। হামলার শিকার ওই কিন্ডারগার্টেনে বাস্তুহারা লোকজন আশ্রয় নিয়েছিল। বার্তা সংস্থা এএফপিকে স্থানীয় বাসিন্দা আহমাদ বাসাম আল জামাল বলেন, শিশুরা ঘুমাচ্ছিল। এমন সময় হঠাৎ করেই বোমা হামলা চালানো হয়। এতে এক শিশু নিহত হয়েছে। তবে সৌভাগ্যক্রমে তিন শিশু সেখান থেকে পালাতে সক্ষম হয়েছে। এদিকে ওয়াফার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বিমান থেকে চালানো হামলায় দুই শিশু নিহত হয়েছে। এছাড়া ইউরোপীয়ান হসপিটালের কাছে হামলায় একজন নিহত হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া খান ইউনিসে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় একটি জ্বালানি স্টেশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খান ইউনিসে একই সঙ্গে বিমান হামলা এবং কামানের গোলাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। গাজায় এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ২৭ হাজার ২৩৮ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৬৬ হাজার ৪৫২ জন।গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। প্রায় চার মাস ধরে গাজার বিভিন্ন স্থানে তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের আগ্রাসনে ৭৫ শতাংশ মানুষ বাস্তুহারা হয়ে পড়েছে। সেখানে খাবার, পানি, ওষুধ এবং নিরাপদ আশ্রয়ের তীব্র সংকট তৈরি হয়েছে। ইউএন অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্সের (ইউএনওসিএইচএ) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) অনুমান করছে যে, গাজার প্রায় ১২ লাখ শিশুর এখন মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সহায়তা প্রয়োজন। এর আগে উত্তর গাজার হামাদ স্কুলের কাছে ‘কালো প্লাস্টিকের ব্যাগে’ অন্তত ৩০টি মরদেহ পাওয়া গেছে। তাদের হত্যার জন্য ইসরায়েলি বাহিনীকে দায়ী করেছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা। তাছাড়া গাজায় অব্যাহত হামলা পুরো অঞ্চলের জন্য হুমকি বলে মন্তব্য করেছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, শিগগির গাজায় যুদ্ধ বন্ধ না হলে আঞ্চলিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়বে।রাফায় একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলসহ বেশ কিছু স্থানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর রাতভর হামলায় কমপক্ষে ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। হামলার শিকারকিন্ডারগার্টেনে বাস্তুহারা লোকজন আশ্রয় নিয়েছিল।বার্তা সংস্থা এএফপিকে স্থানীয় বাসিন্দা আহমাদ বাসাম আল জামাল বলেন, শিশুরা ঘুমাচ্ছিল। এমন সময় হঠাৎ করেই বোমা হামলা চালানো হয়। এতে এক শিশু নিহত হয়েছে। তবে সৌভাগ্যক্রমে তিন শিশু সেখান থেকে পালাতে সক্ষম হয়েছে। এদিকে ওয়াফার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বিমান থেকে চালানো হামলায় দুই শিশু নিহত হয়েছে। এছাড়া ইউরোপীয়ান হসপিটালের কাছে হামলায় একজন নিহত হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া খান ইউনিসে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় একটি জ্বালানি স্টেশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিজ্ঞাপনখান ইউনিসে একই সঙ্গে বিমান হামলা এবং কামানের গোলাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। গাজায় এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় কমপক্ষে ২৭ হাজার ২৩৮ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছে আরও ৬৬ হাজার ৪৫২ জন। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের সীমান্তে প্রবেশ করে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। প্রায় চার মাস ধরে গাজার বিভিন্ন স্থানে তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের আগ্রাসনে ৭৫ শতাংশ মানুষ বাস্তুহারা হয়ে পড়েছে। সেখানে খাবার, পানি, ওষুধ এবং নিরাপদ আশ্রয়ের তীব্র সংকট তৈরি হয়েছে। ইউএন অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্সের (ইউএনওসিএইচএ) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ) অনুমান করছে যে, গাজার প্রায় ১২ লাখ শিশুর এখন মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সহায়তা প্রয়োজন। এর আগে উত্তর গাজার হামাদ স্কুলের কাছে ‘কালো প্লাস্টিকের ব্যাগে’ অন্তত ৩০টি মরদেহ পাওয়া গেছে। তাদের হত্যার জন্য ইসরায়েলি বাহিনীকে দায়ী করেছেন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা। তাছাড়া গাজায় অব্যাহত হামলা পুরো অঞ্চলের জন্য হুমকি বলে মন্তব্য করেছেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, শিগগির গাজায় যুদ্ধ বন্ধ না হলে আঞ্চলিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়বে।
|