শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
৭ আশ্বিন ১৪৩০
জীবনবোধ ও জীবনদর্শন
পূর্ব প্রকাশের পর
জুলফিকার নিউটন
প্রকাশ: বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১২:০১ এএম |

  জীবনবোধ ও জীবনদর্শন
৪৭
বাঙালী চিরদিনই সুররসিক। সৃষ্টির আনন্দেই বাংলা গানের সুরকার একের পর এক সুর সৃষ্টি করেছেন যুগে যুগে। আদি কালের সেই চর্যাগান থেকে সুর করে সমকালীন বাংলা গানের রূপায়ণের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুরকার এক বিশিষ্ট ভূমিকা গ্রহণ করেছেন তাঁর অভিনব সুরসৃষ্টির মাহাত্ন্যে। শতাব্দীর পর শতাব্দীর ঐতিহ্যপ্রসূত বাংলা গান আজ নানা রঙে, নানা রসে, নানা শাখায় পল্লবিত বিচিত্ররূপে। খরস্রোতা বাংলা গানের গতি ও বেগ রুদ্ধ হয়নি কখনও। গীতরূপ ও গীতরীতির বিবর্তন ঘটেছে যুগে যুগে গান রচনা ও সুরসংযোজনার বৈচিত্র্যবৈশিষ্ট্যে। গীতকবিরা এনেছেন তাঁদের সৃষ্টি সম্ভারেরর ঐশ্বর্য-পরবর্তী সময়ে গীতিকার আর সুরকারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলা গানের প্রাঙ্গণে কুসুমিত হলো সমকালীন যুগের বিশিষ্ট অবদান ‘আধুনিক বাংলা গান’।
বিগত শতাব্দীর প্রায় শেষদিন পর্যন্ত বাংলা গানের জগৎকে অধিকার করে রেখেছিল বৈঠকী গান, নিধুবাবুর টপ্পা, কীর্তন, শ্যামাসঙ্গীত, রামপ্রসাদী, ঝুমুর, পাঁচালি, তরজাগান, হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুকরণে রাগাশ্রয়ী গান, হালকা ও নাচের সুরে থিয়েটারি গান প্রভৃতি প্রাচীন যুগের বিভিন্ন গীতরূপ। বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটল বিশ শতাব্দীর শুরু থেকেই যখন আবির্ভূত হলো পঞ্চ গীতকবি দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, অতুলপ্রসাদ, রজনীকান্ত ও কাজী নজরুল ইসলাম। নিজেরা গান রচনা করে সুরসংযোজনা  করেছিলেন এই পঞ্চ গীতকবি নিজেরাই। তাঁরা  প্রত্যেকেই ছিলেন গায়ক সেইজন্য নিজ নিজ গায়কীর প্রভাবে ৃপঞ্চকবিদের গীতরূপ ছিল পৃথক। কাব্য সম্পদে সমৃদ্ধ বাণী ও উপযোগী অভিব্যক্তির অপূর্ব সমন্বয়ে পঞ্চকবির গীতিসম্ভার ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছিল কালজয়ী। প্রকৃত পক্ষে আধুনিক বাংলা গানের প্রবর্তক ও পথিকৃৎ হলেন এই পঞ্চকবি যদিও অবশ্য বাংলা গানের রচনা ও সুরসৃষ্টির ক্ষেত্রে এই পঞ্চকবিদের যথার্থ পূর্বসূরী বলা যাবে না, কারণ, আধুনিক গানের অভ্যুদয়ের সময় থেকে আজ পর্যন্ত গীতিকার বা সুরকার যে পঞ্চকবিদের প্রভাবমুক্ত হয়েছেন সম্পূর্ণভাবে একথা বলা যায় না নিশ্চয় করে।
সমকালীন যুগের সুরকার স্বাধীনভাবে আত্নপ্রকাশ করেছেন তিরিশ-চল্লিশ দশক থেকে যখন গীতিকার ও সুরকার হলেন দুই ভিন্ন ব্যক্তি। কবি শুধু গানের বাণীর রচয়িতা-তাঁর রচনায় সুরপ্রয়োগের দায়িত্ব দ্বিতীয় ব্যক্তির যাঁকে সুরকার, সুরশিল্পী কিংবা ব্যাপক অর্থে সঙ্গীত পরিচালক বলে অভিহিত করা হয়। আধুনিক যুগেই বাংলা গানের সৃষ্টির দায়িত্ব হল বিভক্ত যদিও অবশ্য ব্যতিক্রম ছিল আদি যুগে এবং এ যুগেও অনেক কবি নিজেরই সুরসৃষ্টি করেন তাঁদের নিজস্ব রচনার জন্য। সেকালে নিধুবাবু, রামপ্রসাদ, দাশরথি রায় ও অন্যান্য অনেক কবি নিজেরাই সুরপ্রয়োগ করেছিলেন তাঁদের নিজ নিজ কাব্যে। যাত্রাপালা ও থিয়েটারের গানের ক্ষেত্রেও অনেক নাট্যকার কিংবা পরিচালক সাহায্য নিয়েছেন নিজেদের পছন্দমত বিশিষ্ট সুরকারদের কাছ থেকে। আবার এ যুগেও আছেন অনেক গীতকবি যাঁরা সুরসৃষ্টির দায়িত্ব গ্রহণ করেন নিজেরাই। যে অনুভূতি, যে ভাবধারায় উদ্বুদ্ধ হয়ে কবি রচনা করেন তাঁর কাব্য, সুরকার কবির সেই অন্তর্লোকের সন্ধান নাও পেতে পারেন। কাব্যের উপলব্ধি হয়ত ক্ষুণ্ন হতে পারে সুরকারের নিজস্ব সুরসংযোজনায়। এ বিরোধ এ মতানৈক্য আগেও ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। কিন্তু তবুও সামগ্রিকভাবে বলা যেতে পারে যে আধুনিক বাংলা গানের অভিযান ও সমৃদ্ধি সার্থকতা পেয়েছে বাণী ও সুরের যুগ্ন মূর্তিতে-গীতিকার ও সুরকার এই দুই সত্তার নিবিড় যুগল মিলনে। সনাতন সংস্কারের অচলায়তন যেন ভেঙে গেছে বর্তমানে এই শ্রমবিভাজনে। বাণী ও সুরের অপাঙ্গী সমন্বয় এতদিনব পর্যন্ত ছিল একই স্রষ্টার কল্পনাপ্রসূত। আধুনিক যুগে কিন্তু সৃষ্টি এক তার স্রষ্টা দুই। একটি চিন্তাধারার সম-অনুভূতি এবং তারই আবেগের গঙ্গা-যমুনা-সমকালীন গানের জগতে শুধু বিস্ময়কর নয়, এক নতুন উদঘাটন-এক নবরূপায়ণ।
আধুনিক বাংলা গান কিন্তু কোন সময়েই নিছক রাগসঙ্গীতের পর্যায়ে পড়ে না। যে গানের সুরে রাগ-রাগিণীর প্রাধান্য বেশী তাকে বলা হয় ‘রাগপ্রধান’ বাংলা গান। এক কিংবা একাধিক রাগের সংমিশ্রণে সুরকার বা শিল্পী স্বয়ং গানের বাণীতে সুরপ্রয়োগ করেন এবং সে গানের পরিবেশনার শৈলী বা রীতি যখন ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুংরী প্রভৃতি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের রূপরেখার অনুসরণ হয়ে দাাঁড়ায় তখন সে গানকে আর ‘আধুনিক’ বলে অভিহিত করা যায় না। রাগ-রাগিণী আধুনিক গানের সুরের অন্যতম এক উৎস হলেও রাগের বিশুদ্ধতা অক্ষুণ্ন রেখে সুরসৃষ্টি করবার জন্য কোন বাধ্যবাধকতা নেই আধুনিক গানের সুরকারের পক্ষে। আমাদের রাগ-রাগিণীর সীমানা এতই বি¯তৃত যে প্রায় প্রতিটি গানের সুরের মধ্যে কোন না কোন রাগের আভাস কিংবা প্রকাশ পাওয়া যাবেই, সুরকার সম্পূর্ণ প্রগতিশীল কিংবা অতি-আধুনিক হলেও। আবার আধুনিক গানের সুরকার যেমন রাগিণীর প্রভাব এড়িয়ে যেতে পারেন না সম্পূর্ণভাবে, তেমনই তাঁর সুরসৃষ্টিও কখনও রাগনির্ভর নয় একান্তভাবে। আধুনিক গানে রাগ-রাগিণীর মৌলিক রূপকে অনেক সময় খুঁজে পাওয়া যায় না এই কারণে যে, সুরকার রাগের মৌলিক রূপকে ভেঙেচুরে নিজের কল্পনা অনুযায়ী অন্য রূপের অন্য রসের অবতারণা করেন গানের অন্তর্নিহিত ভাবধারার অভিব্যক্তির জন্য। কোন কোন শাস্ত্রীর সঙ্গীতের শিল্পী বাংলা গান পরিবেশন করেন শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের শিল্পী বাংলা গান পরিবেশন করেন শাস্ত্রীয়সঙ্গীতের রীতিনীতি, গায়নভঙ্গী পর্যন্ত অনুসরণ করে। সে গান আর যাই হোক না কেন, আধুনিক গান নয় নিশ্চয়। সেকালের ভাষায় ওইসব গানকে বলা যেতে পারে     “ওস্তাদী ঢঙে বাংলা গান”, যে গানে কাব্য  বা সাহিত্যের মর্যাদা রক্ষিত হয় না সম্পূর্ণভাবে। শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে পারদর্শী বাঙালী শিল্পীদের প্রবণতা ছিল একসময়ে এই জাতীয় গানের পরিবেশনার জন্য। কিন্তু আধুনিক যুগের শিল্পীদের মানসিকতার পরিবর্তনক হয়েছে যথেষ্ট-আধুনিক যুগের সুরকার ও শিল্পী উপলব্ধি করেছেন যে প্রত্যেক রাগ এক একটি বিশেষ ভাবের সাঙ্গীতিক শব্দরূপ। কিন্তু কাব্যের যে রূপ ঘনীভূত হয়ে রস আখ্যা পায় সেটা রাগের ভাব নয়।
ঘনীভূত ভাব বা রসকে তবু খানিকটা পাই আমরা উপলব্ধির মধ্যে কিন্তু রাগ-রাগিণীর নিজস্ব ভাব আমাদের মনের অনুভূতি নয়। সেজন্য আধুনিক বাংলা গানের সুরের উপকরণ রাগ-রাগিণী হলেও, সুরকারের ইচ্ছা বা প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহারে রাগ-রাগিণীর নিজস্ব ভাব, প্রকৃতি ও প্রচলিত রূপের অস্তিত্ব হয় বিলুপ্ত-সম্পূর্ণরূপে না হলেও আংশিকভাবে তো বটেই। কাব্যের ভাবলোকে পৌঁছে যাবার জন্য সেতুবন্ধন করেন সুরকার রাগ-রাগিণী এবং নানারকম সুশ্রাব্য স্বর পরস্পরার (গবষড়ফু) সাহায্যে। এই সংমিশ্রণের জন্যই সম্ভবত রক্ষণশীল সঙ্গীতজ্ঞদের কাছে আধুনিক গানের সুর শুধু এলোমেলো নয়, রীতিমত নীতিভ্রষ্টও বটে। আধুনিক বাংলা গানের সুরকার রাগসৃষ্টি করেন না ঠিকই। কিন্তু কাব্যের ভাববিকাশের জন্য যে সুরসৃষ্টি করেন সে সুর রাগের মর্যাদা না পেলেও ‘সঙ্গীত’ বলে গ্রহণীয় হবে না কেন? রবীন্দ্রনাথের কথায় “সঙ্গীতের উদ্দেশ্য হচ্ছে ভাবপ্রকাশ”। ভাবপ্রবণ বাঙালী সুরকার কাব্যের গানের সুরসৃষ্টির জন্য, অন্য আর কোন উদ্দেশ্য থাকে না সেই ‘সঙ্গীতের’, সেই সুরের। আধুনিক গানের সুর ‘রাগ’ আখ্যা না পেলেও ‘সঙ্গীতের’ পর্যায় পড়ে নিশ্চয়, রক্ষণশীলদের ভ্রুকুটির অপেক্ষায় না থেকে। বাংলা গানের সুরকার তো সেই প্রাচীন কাল থেকেই স্বাধীন। বাংলাগান শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুগত হলেও রাগ-রাগিণীর রীতিনীতি ও বাধ্যবাধকতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত চিরকালই। বাংলার যাত্রাগানের জগতে রাগ-রাগিণীর চর্চা কিছু কম হয়নি কোনদিনও কিন্তু রাগের রূপকে যাত্রাগানের সুরকার বাঁধাধরা নিয়মের অধীন করে রাখেননি। কখনও কাহিনীর প্রয়োজনে কিংবা অন্য কারণে রাগ-রাগিণীর স্বাধীনতা খর্ব হয়ত হয়েছে কিছুটা অনেক সময়। প্রাক-আধুনিক যুগে রচিত হয়েছিল বহুসংখ্যক দেবীবিষয়ক গান। তখনও দেখা গেল যে রাগ ঠিক আছে অথচ সুররচয়িতার মুক্ত স্বভাব কোনখানেও কোন বন্ধনকে গ্রাহ্য করেননি সেদিন। বন্ধনের বিরুদ্ধে এই বিদ্রোহ নিহিত রয়েছে রবীন্দ্রসঙ্গীত সৃষ্টির মূলে, যদিও অবশ্য রবীন্দ্রনাথ রাগ-রাগিণীকে উপেক্ষা করেননি কখনও। ধ্রুপদ গানের বাণী ও সুরগঠনের বিভাগনীতি -স্থায়ী, অন্তরা, সঞ্চারী ও আভোগ রবীন্দ্রসঙ্গীতেও গৃহীত হয়েছে যথাযথভাবে এবং আধুনিক বাংলা গানের সুর-রচনার ক্ষেত্রেও এই রীতি অনুসৃত হয়েছে সাধারণভাবে।
আধুনিক বাংলা গান কখনই ঐশ্বর্যহীন নয়। শুধু ভাববৈশিষ্ট্যে নয়, সুরবৈচিত্র্যেও আধুনিক গান বিশেষভাবে সমৃদ্ধ। বাংলার সঙ্গীতে চিরদিনই একটা স্বাতন্ত্র্য ছিল। আধুনিক বাংলা গানের সুরকার নতুনভাবে নতুন স্বরবিন্যাসে, নতুন সাঙ্গীতিক শব্দরূপে, নতুন আঙ্গিকে তাঁর স্বাতন্ত্র্য রেখেছেন অক্ষুণ্ন। বাঙালীর হৃদয়ের অন্তস্তলে প্রবেশ করে, তার সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্নার সার্থক রূপায়ণ করেছেন বাঙালী সুরকার তাঁর সুরসৃষ্টিতে নতুন ধারার প্রবর্তন করে। বাঙালীর নিজস্ব ধারা প্রবর্তনের কথা রবীন্দ্রনাথ নিজেই বলেছেন-“বাংলাদেশে নতুন একটা ভাব গ্রহণ করবার সাহস ও শক্তি আছে এবং আমরা তা বুঝিও সহজে। কেননা অভ্যাসের জড়তার বাধা আমরা পাই না। এটা আমাদের গর্বের বিষয়। নতুন ভাব গ্রহণ করা সম্বন্ধে বুদ্ধির দিক থেকে বাধা থাকলে ক্ষতি নেই। কিন্তু জড় অভ্যাসের বাধা পাওয়া বড় দুর্ভাগ্যের বিষয়। এই জড় অভ্যাসের বাধা অন্য প্রদেশের চেয়ে বাংলাদেশে কম বলে আমি মনে করি।”
আধুনিক বাংলা গান বাঙালীর গান, বাঙালী জাতির গান। আধুনিক বাংলা গানের সৃষ্টির মূলে আছে বাঙালীর সুরপিপাসা, বাঙালীরা সঙ্গীত-চিন্তা আর বাঙালীর সৌন্দর্যবোধ। এই গীতরীতির বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে বিশেষ কোন গায়কী, বিশিষ্ট কোন রাগ-কোন রূপকে প্রশ্রয় না দেওয়া । নতুন কোন গীতিরীতির বাঁধাধরা নিয়মও সৃষ্টি করছে না আধুনিক বাংলা গান। সে কারণেই আধুনিক বাংলা গানের ক্রমবিকাশের ক্ষেত্র বিশাল। সমকালীন যুগের গীতিকার, গীতকবি ও সুরকার সম্পূর্ণ সচেতন এ বিষয়ে। সেজন্যই তাঁরা আধুনিক বাংলা গানের ক্রমবিকাশের সাধনা করে চলেছেন প্রতিনিয়তই। পূর্ব প্রভাব সম্পূর্ণ অতিক্রম করে অগ্রসর হতে হবে মুক্তমন নিয়ে। মুক্তমন তো মুক্ত বাতায়ন - অসংখ্য বাতায়ন উন্মুক্ত করে দিয়ে দিগবিদিেিকর অসংখ্য বৈচিত্র্যের প্রবেশপথকে করতে হবে আরও প্রশস্ত। সঙ্গীতের মূলনীতি আর নিজস্ব সৌন্দর্যবোধের কথা বিস্মৃত হলে চলবে না। বিরাট সম্ভাবনার কথা আগেই জেনেছেন বাঙালী সুরকার ও বাঙালী গীতকবি। কিন্তু সম্ভাবনার স্বপ্ন নিয়ে বিভোর থাকলেই চলবে না। স্বপ্নকে রূপায়িত করতে হবে বাস্তবে প্রত্যক্ষ সিদ্ধির আকারে, সৃষ্টি করতে হবে নবজাতক। তবেই সার্থক হবে সমকালীন যুগে বাংলা গানের সুরকার ও গীতকবিদের সাধনা।
চলবে.....












সর্বশেষ সংবাদ
ফয়জুন্নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ১৫০ বছর পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন কুমিল্লায়
কুমিল্লা শহরকে জঞ্জালে পরিণত করা হয়েছে
‘ভোগান্তি এড়াতে’ কুমিল্লা শহরে ঢুকবে না বিএনপির রোডমার্চ
কুমিল্লায় আরো দুই ডায়গনস্টিক সেন্টার বন্ধ
ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ দেশ উপহার দিতে আমাদের সকলকে কাজ করতে হবে
আরো খবর ⇒
সর্বাধিক পঠিত
কুমিল্লায় দুই প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ ঘোষণা; সাড়ে চার লাখ টাকা জরিমানা
কুমিল্লায় পিস্তলসহ সন্ত্রাসী বুলেট গ্রেফতার
‘ভোগান্তি এড়াতে’ কুমিল্লা শহরে ঢুকবে না বিএনপির রোডমার্চ
কুমিল্লা শহরকে জঞ্জালে পরিণত করা হয়েছে
প্রফেসর মোঃ মতিউর রহমানের ইন্তেকাল
Follow Us
সম্পাদক ও প্রকাশক : মোহাম্মদ আবুল কাশেম হৃদয় (আবুল কাশেম হৃদয়)
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ১২২ অধ্যক্ষ আবদুর রউফ ভবন, কুমিল্লা টাউন হল গেইটের বিপরিতে, কান্দিরপাড়, কুমিল্লা ৩৫০০। বাংলাদেশ।
ফোন +৮৮ ০৮১ ৬৭১১৯, +৮৮০ ১৭১১ ১৫২ ৪৪৩, +৮৮ ০১৭১১ ৯৯৭৯৬৯, +৮৮ ০১৯৭৯ ১৫২৪৪৩, ই মেইল: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, কুমিল্লার কাগজ ২০০৪ - ২০২২ | Developed By: i2soft