
জুলফিকার নিউটন ||
বার্ট্রান্ড রাসেলের ১৫০ তম জন্ম বার্ষিকীর শ্রদ্ধার্ঘ
সংশয় থেকে যাত্রা করে সত্য জ্ঞানে পৌঁছানো যায় কি না, এই ছিল ফরাসি দার্শনিক দেকার্তের সমস্যা। আর অবিশ্বাস থেকে শুরু করে আনন্দে পৌঁছানোর পথ খুঁজেছেন সারাজীবন, এ যুগের মহান চিন্তাবিদ বার্ট্রান্ড রাসেল।
বার্ট্রান্ড রাসেলের এই দীর্ঘ অন্বেষণের মূলে শুধু দার্শনিক কৌতূহল নয়, বরং তাঁর জীবনের একটি অতি ঘনিষ্ঠ সমস্যা জড়িত ছিল। শৈশব থেকে তিনি ছিলেন অসুখী। যৌবনে বহুবার আত্মহত্যার চিন্তা তাঁর মনে উঁকি দিয়েছে। এমনকি তিনি যখন বিবাহিত, সন্তানের পিতা এবং ব্যক্তিগত জীবনে বাহ্যত সুখী, তখনও তাঁর মনের গভীরে একটা বিপুল নৈর্ব্যক্তিক নৈরাশ্য অনড় বোঝার মতো চেপে বসে ছিল। তাঁর বয়স যখন প্রায় ষাট তখন তিনি লিখেছেন :
: