কুমিল্লার
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার স.ম.আজহারুল ইসলামের হস্তক্ষেপে
বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেলো ৭ম শ্রেণীর এক ছাত্রী। বুধবার বিকালে উপজেলার
শিদলাই ইউনিয়নের বেড়াখলা গ্রামে এই বাল্যবিবাহের প্রস্তুতি নিচ্ছিল
পরিবারের লোকজন। পরে ভ্রাম্যমান আদালতে বাল্যবিবাহ দেওয়ার অপরাধে ২৫ হাজার
টাকা জরিমানা করা হয়। উপজেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক কার্য্যালয় সূত্রে জানা
যায়, বুধবার বিকালে উপজেলার শিদলাই ইউনিয়নের বেড়াখলা গ্রামে ৭ম শ্রেণীর এক
ছাত্রীর বাল্যবিবাহ হচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার
স.ম. আজহারুল ইসলাম ও মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা লুৎফা ইয়াছমীন ঘটনাস্থলে গিয়ে
আনোয়ার হোসেনের মেয়ের বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত হয়। মেয়ে স্থানীয় একটি স্কুলের
৭ম শ্রেণীর ছাত্রী ও বয়স ১৪ অপ্রাপ্ত বয়স হওয়ায় বিবাহ বন্ধ হয়। পরে
ভ্রাম্যমান আদালতে বাল্যবিবাহ দেবার অপরাধে মেয়ের পিতাকে ২৫ হাজার টাকা
জরিমানা এবং মেয়েকে বাল্যবিবাহ না দেবার শর্তে মুচলেকা দেওয়া হয়।