সকালে রায়, দুপুরে জামিন ও বিকালে স্থগিত কুমিল্লার বিচারকের বিরুদ্ধে রায়
|
![]() এক আবেদনের শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন চেম্বার জজ আদালত এ আদেশ দেন। আদালতে সোহেল রানার পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক। এর আগে বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সকালে মো. সোহেল রানাকে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন হাইকোর্ট। রায়ে সোহেল রানাকে সাত দিনের মধ্যে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়। আদালতে সোহেল রানার পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক। আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী প্রণয় কান্তি রায়। পরে আইনজীবী শাহ মঞ্জরুল হক বলেন, একটি ফৌজদারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে আদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ৫৬১ (এ) ধারার ওই মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছিলেন আদালত। পরবর্তী সময়ে এ আদেশের কপি কুমিল্লার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সোহেল রানার কাছে যায়। তিনি হাইকোর্টের ওই আদেশ অমান্য করে বিচার কাজ চালিয়ে যান। এ কারণে তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা হয়। মামলার রায়ে হাইকোর্টের আদেশ অমান্যের কারণে তাকে সাজা দেওয়া হয়। তবে রায়ের কিছু সময় পর তার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। তখন হাইকোর্টের একই বেঞ্চ আপিলের শর্তে বিচারকের জামিন মঞ্জুর করেন। কারাদণ্ডাদেশের রায় দেওয়ার ৩ ঘণ্টার মাথায় তাকে জামিন দেন আদালত। এদিকে একইদিন বিকালে মামলাটির রায় স্থগিত চেয়ে চেম্বার জজ আদালতে আবেদন করেন সোহেল রানার আইনজীবী।
|