বাসের সামনের সিটের যাত্রীদের মৃত্যু বেশি: ফায়ার সার্ভিস
|
![]() তিনি বলেন, ‘বাসটিতে মোট ৫৪টি আসন রয়েছে। প্রতিটি আসন এবং সামনের ইঞ্জিনের কাভারেও যাত্রী ছিলেন। এর মধ্যে যারা সামনের দিকে বসেছিলেন তাদের মৃত্যুই বেশি হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কমপক্ষে ৬০ জন যাত্রী ছিলেন গাড়িতে। যাত্রীদের প্রায় সবাই আহত হয়েছেন। খবর পাওয়ার পরে ঘটনাস্থলে এসে ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছি। এরপর মরদেহগুলো পুলিশের কাছে হস্তান্তর করি। হাসপাতালে নেওয়ার পরে আরও তিন জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানতে পারি। এখানে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট কাজ করছে। আমাদের উদ্ধারকাজ এখনও হয়েছে।’ রবিবার (১৯ মার্চ) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ইমাদ পরিবহনের একটি বাস পদ্মা সেতুর আগে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিচে পড়ে যায়। এসময় দুমড়েমুচড়ে যায় বাসটি। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় আরও দুই জনের। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া আহত হয়েছেন কমপক্ষে ২৭ জন। এক্সপ্রেসওয়ে থেকে পড়ে যায় বাস আহতদের মধ্যে শিবচরের ইসলামী হাসপাতালে তিন জন, লাইফ কেয়ার হাসপাতালে এক জন, রয়েল হাসপাতালে এক জনসহ কয়েকজন শিবচরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন। ঢাকা মেডিক্যালে ভর্তি আছেন সাত জন।
|