ফাইনাল জিতলে ২৫ হাজার মার্কিন ডলার- জাতীয় ফুটবল দলের জন্য এই বোনাস ঘোষণা করে কাঠমান্ডু থেকে ঢাকায় রওয়ানা দিয়েছিলেন বাফুফে সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন।
কিন্তু ফ্লাইট জটিলতায় সফরসঙ্গীদেরসহ কাজী মো. সালাউদ্দিন অপেক্ষা করছেন কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে। ঢাকায় এসে টিভিতে খেলা দেখার ইচ্ছে ছিল বাফুফে সভাপতির। কিন্তু নেপালে অবস্থান করেও বিমানবন্দরে টিভিতে খেলা দেখতে হচ্ছে তাকে।
কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দর থেকে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক মো. আবু নাইম সোহাগ জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশ বিমানের যে উড়োজাহাজটি সকালে কাঠমান্ডু এসেছিল তা অবতরণ করতে পারেনি ঘন কুয়াশার কারণে। উড়োজাহাজ ঢাকায় ফিরে গেছে। আবার কখন আসবে তা নিশ্চিত হতে পারিনি। আমরা ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করে ভেতরে আছি। এখন বিমানবন্দরে টিভিতে আমরা সবাই বাংলাদেশ ও নেপালের ফাইনাল দেখছি।’
বিমানবন্দরে বাফুফে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও অপেক্ষা করছেন সহসভাপতি আতাউর রহমান মানিক, নির্বাহী সদস্য মাহফুজা আক্তার কিরণ, নুরুল ইসলাম নুরু, বাফুফের ডেভেলপমেন্ট কমিটির সদস্য সৈয়দ রিয়াজুল করীম, বাফুফে সাধারণ সম্পাদকের স্ত্রী এবং একজন গণমাধ্যমকর্মী।
ফাইনাল না দেখেই কেন ঢাকায় ফিরছিলেন তারা? ‘আজ না ফিরলে ফ্লাইট তিনদিন পর। সোয়া ১ টায় আমাদের ফ্লাইট ছিল। আমরা চেষ্টা করেছিলাম স্টেডিয়ামে গিয়ে ফাইনাল দেখতে; কিন্তু ইমিগ্রেশন হয়ে যাওয়ায় সম্ভব হয়নি’-বলছিলেন বাফুফে সাধারণ সম্পাদক।