| শিরোনাম: |
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে স্বাধীনতাযুদ্ধে শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছে বাঙালি জাতি। শনিবার (২৬ মার্চ) জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কুমিল্লা
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের
মানুষের ঢল নেমেছে। পুষ্পাঞ্জলিতে ভরে গেছে কুমিল্লা
টাউন হল মাঠে অবস্থিত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।
মানুষের স্রোত
যেখানে
গিয়ে
মিশছে
সেখানেই ফুটে
উঠছে
লাল-সবুজ। কপালে ও
গালে
জাতীয়
পতাকা,
পরনে
লাল-সবুজের পোশাক। হাতে
হাতে
ফুল।
লাল-সবুজের শাড়ি কিংবা
পাঞ্জাবি পরে
শ্রদ্ধা জানাতে
আসেন
নানা
শ্রেণি-পেশার মানুষ। ঘণ্টা
না
পেরোতেই পুষ্পাঞ্জলিতে ভরে
যায়
স্মৃতিসৌধ।
ভোর
৬টায় কুমিল্লার সদর আসনের সংসদ সদস্য
আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, সংসদ সদস্য আন্জুম সুলতানা সীমা, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ
কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ প্রমুখ প্রথমে পুস্পস্তবক অর্পন করেন।
সকালে কুমিল্লা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত
হয় কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চা প্রদর্শনী।
এ দিবসে সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে
সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জাতীয় পতাকা এবং ঢাকা শহরে
দৃশ্যমান ভবনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ
ভবন ও স্থাপনাসমূহ আলোকসজ্জায়
সজ্জিত করা হয়েছে। দিবসের
তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন
সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করে। বাংলাদেশ শিল্পকলা
একাডেমি, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা; সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান; শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া
প্রতিযোগিতা; মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র এবং চলচ্চিত্র প্রদর্শনের
আয়োজন করে। এছাড়া মহানগর,
জেলা ও উপজেলায় বীর
মুক্তিযোদ্ধা এবং শহিদ পরিবারের
সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান