 বরুড়া
 প্রতিনিধি: কুমিল্লার বরুড়ায় একমাত্র ছেলের ছুরিকাঘাতে জুলহাস মোল্লা (৪০)
 নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে চারদিন কুমিল্লা 
মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাতে
 মারা যান তিনি। নিহত জুলহাস মোল্লা বরুড়া উপজেলার চিতড্ডা ইউনিয়নের 
মুড়িয়ারা গ্রামের প্রয়াত আব্দুল হালিম মোল্লার ছেলে। গত ৭ আগস্ট বাবা-মায়ের
 ঝগড়া থামাতে ব্যর্থ হয়ে বাবা জুলহাসকে ছুরিকাঘাত করে ছেলে লিমন মোল্লা 
(১৭)। ঘটনার পর থেকেই লিমন আত্মগোপনে রয়েছে।
বরুড়া
 প্রতিনিধি: কুমিল্লার বরুড়ায় একমাত্র ছেলের ছুরিকাঘাতে জুলহাস মোল্লা (৪০)
 নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে চারদিন কুমিল্লা 
মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাতে
 মারা যান তিনি। নিহত জুলহাস মোল্লা বরুড়া উপজেলার চিতড্ডা ইউনিয়নের 
মুড়িয়ারা গ্রামের প্রয়াত আব্দুল হালিম মোল্লার ছেলে। গত ৭ আগস্ট বাবা-মায়ের
 ঝগড়া থামাতে ব্যর্থ হয়ে বাবা জুলহাসকে ছুরিকাঘাত করে ছেলে লিমন মোল্লা 
(১৭)। ঘটনার পর থেকেই লিমন আত্মগোপনে রয়েছে।
কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ 
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. নাফিস ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমেদ জানান, 
জুলহাস মোল্লার কোমরে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। আঘাত বেশি গভীর হওয়ায় তাকে 
বাঁচানো যায়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৭ আগস্ট (রবিবার) বরুড়া 
উপজেলার মুড়িয়ারা মোল্লা বাড়ির জুলহাস মোল্লা ও তার স্ত্রী রূপা আক্তারের 
মধ্যে ঝগড়া হয়। ওই দম্পতির একমাত্র ছেলে লিমন তাদের ঝগড়া থামাতে বারবার 
চেষ্টা করেন। এতে ব্যর্থ হয়ে এক পর্যায়ে লিমন তার বাবার কোমরে ছুরিকাঘাত 
করে। পরে আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে 
নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চারদিন পর বৃহস্পতিবার রাতে মারা
 যান জুলহাস।
বরুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইকবাল বাহার মজুমদার 
বলেন, পারিবারিক বিষয় হওয়ায় ঘটনাটি এত দিন গোপন ছিল। শুক্রবার সকালে আমরা 
ঘটনাটি শুনেছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
                                                                                                        
